মুঘল যুগের সাহিত্যের বিবরণ / সিন্ধু সভ্যতা
আপনি কি মুঘল যুগের সাহিত্যের বিবরণ ও সিন্ধু সভ্যতার কেন্দ্র, নিদর্শন, স্থান, আবিস্কার, আবিষ্কারক সম্পর্কে জানতে চান।
যদি তাই হয়, আপনি সঠিক পোস্টে এসেছেন।
আমি এই পোস্টটিতে আপনাকে মুঘল যুগের সাহিত্যের বিবরণ ও সিন্ধু সভ্যতার কেন্দ্র, নিদর্শন, স্থান, আবিস্কার, আবিষ্কারক সম্পর্কে আলোচনা করব।
আশা করি এই পোস্টটি আপনার দারুন উপকারে আসবে।
পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল।
মুঘল আমলে বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ, রচয়িতা, গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য
প্রথমে আমরা মুঘল আমলে বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ, রচয়িতা, গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নব।
বাবরনামা বা তুজক – ই – বাবরি
গ্রন্থ – বাবরনামা বা তুজক – ই – বাবরি।
রচয়িতা – বাবর।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – বাবর সমকালীন রাজনীতি, সমাজ ও ধর্মের কথা এই গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন। ভারতের নর-নারী, জলবায়ু, জীবনযাত্রা সম্পর্কেও তিনি আলোকপাত করেন।
তারিখ – ই – রশিদি
গ্রন্থ – তারিখ – ই – রশিদি।
রচয়িতা – মির্জা মহ: হায়দার দুঘলত ( হুমায়ুনের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন )।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – বাবর ও হুমায়ুন সম্পর্কিত তথ্য সমূহ।
হুমায়ুন নামা
গ্রন্থ – হুমায়ুন নামা ।
রচয়িতা – গুলবদন বেগম ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – হুমায়ুন সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য ও বাবর সম্পর্কেও সংক্ষিপ্ত তথ্য জানা যায়।
তাজকিরাত – উল – ওয়াকিয়াত
গ্রন্থ – তাজকিরাত – উল – ওয়াকিয়াত।
রচয়িতা – জওহর আফতাবচি ( আকবরের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন )।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – হুমায়ুনের রাজত্বকাল ও আকবরের বাল্যজীবন সম্পর্কে জানা যায়।
তারিখ – ই – শেরশাহি
গ্রন্থ – তারিখ – ই – শেরশাহি ।
রচয়িতা – আব্বাসখান শেরওয়ানি ( আকবরের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – শেরশাহের রাজত্বকাল সম্বন্ধে জানা যায় ।
আকবর নামা
গ্রন্থ – আকবর নামা ।
রচয়িতা – আবুল ফজল ( আকবরের রাজ্য – সভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – তৈমুর থেকে আকবরের রাজত্বের ১৬০২ সাল পর্যন্ত প্রতি বছরের ইতিহাস।
আইন – ই – আকবরি
গ্রন্থ – আইন – ই – আকবরি ।
রচয়িতা – আবুল ফজল ( আকবরের রাজ্য – সভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – আকবরের রাজত্ব – কালের সরকারি ফরমান সমূহ সম্বন্ধে জানা যায়।
মান্তাখাবৎ – ই – তারিখি বা তারিখ – ই – বাদায়ুনি
গ্রন্থ – মান্তাখাবৎ – ই – তারিখি বা তারিখ – ই – বাদায়ুনি।
রচয়িতা – আব্দুল কাদির বদাউনি ( আকবরের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – আকবরের ধর্মমত সম্বন্ধে সমালোচনাপূর্ণ অভিমত।
তবাকাৎ – ই – আকবরি
গ্রন্থ – তবাকাৎ – ই – আকবরি ।
রচয়িতা – খাজা নিজামুদ্দিন আহমদ ( আকবরের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – ১১৮৬ – ৮৭ সালে গজনভীদের আক্রমণ থেকে আকবরের সাম্রাজ্য সীমার বর্ণনা।
তুজুক – ই – জাহাঙ্গিরি
গ্রন্থ – তুজুক – ই – জাহাঙ্গিরি ।
রচয়িতা – জাহাঙ্গীর ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – জাহাঙ্গীরের রাজত্বকাল নির্ভরযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী জানা যায়।
তারিখ – ই – ফিরিস্তা বা গুলশন – ই – ইব্রাহিমি
গ্রন্থ – তারিখ – ই – ফিরিস্তা বা গুলশন – ই – ইব্রাহিমি ।
রচয়িতা – মোল্লা মহঃ কাশিম সাহ ( আকবরের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – জাহাঙ্গীরের রাজ্যলাভ পর্যন্ত ঘটনাবলী।
পাদশাহ নামা
গ্রন্থ – পাদশাহ নামা ।
রচয়িতা – আব্দুল হামিদ লাহোরি ( শাহাজাহানের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – শাহজাহানের জীবন ও কার্যাবলী এবং প্রথম কুড়ি বছরের শাসনকালের বিস্তৃত বিবরণ রয়েছে।
শাহজাহান নামা
গ্রন্থ – শাহজাহান নামা ।
রচয়িতা – এনায়েৎ খান ( শাহজাহানের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – শাহজাহানের রাজত্বকাল ও ঔরঙ্গজেবের ক্ষমতা দখল এবং আগ্রা দুর্গ অধিকারের ঘটনাবলির কথা জানা যায়।
পাদশাহ নামা
গ্রন্থ – পাদশাহ নামা ।
রচয়িতা – মহঃ ওয়ারিস ( শাহজাহানের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – শাহজাহানের রাজত্বকাল – এর পূর্ণ ইতিহাস রচনা করেন।
শাহজাহান নামা
গ্রন্থ – শাহজাহান নামা ।
রচয়িতা – মহঃ সাদিক খান ( শাহজাহানের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – শাহজাহানের সিংহাসন আরোহণ থেকে শুরু করে তার বন্দী জীবন পর্যন্ত ঘটনার বিবরণ।
আলমগীর নামা
গ্রন্থ – আলমগীর নামা ।
রচয়িতা – মির্জা মহঃ কাজিম ( শাহজাহানের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – ঔরঙ্গজেবের রাজত্বকালের প্রথম দশ বছরের ঐতিহাসিক বিবরণ।
রুকাইৎ – ই – আলমগিরি
গ্রন্থ – রুকাইৎ – ই – আলমগিরি ।
রচয়িতা – ঔরঙ্গজেব ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – ঔরঙ্গজেবের ব্যক্তিগত জীবনের পরিচয় পাওয়া যায়।
মুন্তাখাব – উল – লুবাব
গ্রন্থ – মুন্তাখাব – উল – লুবাব ।
রচয়িতা – মহঃ হাসিম কাফি খান ( ঔরঙ্গজেবের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – ঔরঙ্গজেবের শাসননীতি ও মারাঠা নীতির কথা জানা যায়।
ফুতুহা – ই – আলমগিরি
গ্রন্থ – ফুতুহা – ই – আলমগিরি ।
রচয়িতা – ঈশ্বর দাস ( ঔরঙ্গজেবের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – ঔরঙ্গজেবের রাজপুত নীতি সম্পর্কে জানা যায়।
বুরহান – ই – মাস্তি
গ্রন্থ – বুরহান – ই – মাস্তি ।
রচয়িতা – সৈয়দ আলি তবতক ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – ঔরঙ্গজেবের দাক্ষিণাত্য – নীতির কথা জানা যায়।
তারিখ – ই – বাংলা
গ্রন্থ – তারিখ – ই – বাংলা ।
রচয়িতা – শাহি মুল্লাহ ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – ঔরঙ্গজেবের আমলে বাংলার ইতিহাস জানা যায়।
রিয়াজ – উস – সালাতিন
গ্রন্থ – রিয়াজ – উস – সালাতিন ।
রচয়িতা – গোলাম হোসেন ( ঔরঙ্গজেবের রাজ্যসভায় পৃষ্টপোষক ছিলেন ) ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – মুঘল যুগে বাংলার কথা জানা যায়।
মাজমা উল বাহরাইন
গ্রন্থ – মাজমা উল বাহরাইন ।
রচয়িতা – দারাশিকো ।
গ্রন্থের বিশেষ বৈশিষ্ট্য – মুঘল যুগের ইতিহাস জানা যায়।
আরও পড়ুন ক্লিক করে – নুরজাহান চক্র টিকা
আরও পড়ুন ক্লিক করে – ঔরঙ্গজেবের ধর্মীয় নীতি
সিন্ধু সভ্যতার কেন্দ্র, নিদর্শন, স্থান, আবিস্কার, আবিষ্কারক
এবার আমরা সিন্ধু সভ্যতার কেন্দ্র, নিদর্শন, স্থান, আবিস্কার, আবিষ্কারক সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নব।
হরপ্পা
কেন্দ্র – হরপ্পা।
আবিষ্কারক – দয়ারাম সাহানী ( ১৯২১ ) ।
বর্তমান স্থান – মণ্টগোমারি (পাঞ্জাব,পাকিস্তান)।
নিদর্শন / বৈশিষ্ট্য – শস্যভাণ্ডার, স্নানাগার বহু – সংখ্যাক স্তম্ভের উপরে গড়ে ওঠা সভাগৃহ, নৃত্যরত মহিলার ব্রোঞ্জ মূর্তি, ব্রোঞ্জ নির্মিত মোষের মূর্তি, গম ও যবের দানা, সিলমোহর, সুতো কাটার চরকা, ভ্যানিটি কেস, সিংহের ল্যাজ বিশিষ্ট কাল্পনিক এক শৃঙ্গ অশ্বের চিত্র।
মহেঞ্জোদারো
কেন্দ্র – মহেঞ্জোদারো।
আবিষ্কারক – রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯২২।
বর্তমান স্থান – লারকানা ( সিন্ধু প্রদেশ, পাকি – স্তান )।
নিদর্শন / বৈশিষ্ট্য – বৃহৎ শস্যাগার, দুর্গজাতীয় ঘেরা জায়গার ধ্বংসাবশেষ, পাথরের লিঙ্গ, কার্পাস, সিলমোহর, তামার শিকল, ষাঁড়ের মূর্তি, সমাধিক্ষেত্র, কালো ধূসর পাথরের নটরাজ মূর্তি।
চানহুদাড়ো
কেন্দ্র – চানহুদাড়ো।
আবিষ্কারক – ননী গোপাল মজুমদার (১৯৩১)।
বর্তমান স্থান – মহেঞ্জোদারো থেকে ৮০ মাইল দূরে ( সিন্ধু প্রদেশ, পাঞ্জাব )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – প্রচুর ঝিনুকের খোলানির্মিত অলঙ্কারের দোকান, ধাতব সামগ্রী ও পুঁতি নির্মিত সামগ্রির দোকান, তামার তৈরি যন্ত্রপাতি, কালির দোয়াতের মতো সামগ্রী, ডানা মেলা ঈগল পাখির ছাপযুক্ত দুটি সিলমোহর, রেশম গুটি নির্মাণ, প্রসাধনী সামগ্রী।
কালিবঙ্গান
কেন্দ্র – কালিবঙ্গান ।
আবিষ্কারক – অমলানন্দ দাস (১৯৫৩)।
বর্তমান স্থান – গঙ্গানগরের হনুমানগর ( রাজ – স্থান, ভারত )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – কাঠের লাঙল, গম ও যবের দানা, দুর্গের ধ্বংসাবশেষ, ইট পোড়াবার চুল্লি, উটের অস্থি, ঘোড়ার কঙ্কাল, হাতির পায়ের হাড়,কুপ, কালো বালা, হাতির দাঁতের চিরুনি, পাথরের শিবলিঙ্গ।
লোথাল
কেন্দ্র – লোথাল ।
আবিষ্কারক – এস আর রাও ( ১৯৫৭ )।
বর্তমান স্থান – আমেদাবাদ (গুজরাট, ভারত)।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – সামুদ্রিক পোতাশ্রয়, জাহাজ মেরামতির কারখানা, গুদামঘর, যুগ্ম কবর, নকশা করা মৃৎ পাত্র, দাবার ছক বোর্ড, ইট পোড়াবার চুল্লি, পোড়ামাটির তৈরী অশ্বমূর্তি, মিশরীয় মমির পোড়ামাটির অনুকৃতি, ওজন যন্ত্র, প্রতিরক্ষা দুর্গ, পুঁতি তৈরির কারখানা।
বানওয়ালি
কেন্দ্র – বানওয়ালি।
আবিষ্কারক – আর এস বিশত ( ১৯৭৩ )।
বর্তমান স্থান – হিসার ( হরিয়ানা ,ভারত )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – একটি লাঙলের খেলনার সংস্করণ, সিটাডোল, ঢাকনা দেওয়া ম্যানহোল, পাথরের বাটখারা, হোমকুণ্ড, উৎকৃষ্ট বার্লি।
সুরকোটাডা
কেন্দ্র – সুরকোটাডা ।
আবিষ্কারক – জগৎপতি যোশী ( ১৯৬৪ )।
বর্তমান স্থান – কচ্ছ ( গুজরাট, ভারত )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – অশ্বের অস্থি, গুটি তৈরির দোকান।
সুৎকাজোনদাড়ো
কেন্দ্র – সুৎকাজোনদাড়ো।
আবিষ্কারক – স্যার অরেলস্টেইন জি ডালেস (১৯২৭)।
বর্তমান স্থান – বালুচিস্তান ( পাকিস্তান )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – বৃহৎ দুর্গ, তামার কুঠার, পাখির ছাপযুক্ত মৃৎপাত্র।
আমরি
কেন্দ্র – আমরি।
আবিষ্কারক – ননীগোপাল মজুমদার (১৯২৯)।
বর্তমান স্থান – সিন্ধু প্রদেশে ( পাকিস্তান )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – গণ্ডারের চিত্র।
ধোলাভিরা
কেন্দ্র – ধোলাভিরা।
আবিষ্কারক – জগৎপতি যোশী ( ১৯৬৭ )।
বর্তমান স্থান – কচ্ছের নিকটবর্তী ( গুজরাট, ভারত )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – লিপিসমন্বিত সাইনবোর্ড, গুদামঘর, ত্রিভুজাকার দুর্গ, কূপ, দর্শকাসন, বিশিষ্ট ক্রীড়াঙ্গন।
রংপুর
কেন্দ্র – রংপুর।
আবিষ্কারক – এম এস ভাটস ( ১৯৩১ )।
বর্তমান স্থান – আমেদাবাদ ( গুজরাট, ভারত )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – ধানের তুষ, ছয় ধরনের মৃ্ৎ পাত্র।
কোটদিজি
কেন্দ্র – কোটদিজি।
আবিষ্কারক – ফজল আহমেদ খান (১৯৫৫-৫৭)।
বর্তমান স্থান – সিন্ধু প্রদেশ, থাইপুর (পাকিস্তান)।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – চক্র নির্মিত অঙ্কিত মৃৎশিল্প, আত্মরক্ষামূলক দেওয়াল ও সুশ্রেণিবদ্ধ রাস্তা।
রোপার
কেন্দ্র – রোপার।
আবিষ্কারক – যোগদত্ত শর্মা ( ১৯৫৩ )।
বর্তমান স্থান – পাঞ্জাব ( ভারত )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – মানুষের সঙ্গে একটি কুকুরের কবরস্থ করা হয়েছে।
বালাকোট
কেন্দ্র – বালাকোট।
আবিষ্কারক – জর্জ এফ ডালেস ( ১৯৬৩-৭৬)।
বর্তমান স্থান – করাচির লাসবেলা উপত্যকা ( পাকিস্তান )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – ৯.৭ মিটার উচ্চতাযুক্ত ও ২.৮ বর্গমিটার এলাকার দুর্গের প্রাচীর।
আলমগীরপুর
কেন্দ্র – আলমগীরপুর ।
আবিষ্কারক – যোগদত্ত শর্মা ( ১৯৫৮ )।
বর্তমান স্থান – মীরাট ( উওরপ্রদেশ, ভারত )।
নির্দশন / বৈশিষ্ট্য – তাকনাবিহীন লম্বা সরু পাত্র বিশেষ।
আরও পড়ুন ক্লিক করে –
হর্ষঙ্ক বংশ। শিশুনাগ বংশ। নন্দ বংশ। মৌর্য বংশ।
আমি উপরে মুঘল আমলে বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাদি ও সিন্ধু সভ্যতার বিভিন্ন কেন্দ্র, নিদর্শন, স্থান, আবিস্কার, আবিষ্কারক সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
আশা করি আপনি অনেক কিছু জানতে পেরেছেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই পোস্টটি পড়ার জন্য।
আপনি যদি এই পোস্টটি পছন্দ করেন তাহলে শেয়ার করতে পারেন।