কম্পিউটার সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান

পোস্টটি শেয়ার করুন

কম্পিউটার সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান

আপনি কি কম্পিউটার সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে জানতে চান ।

তাহলে আপনি সঠিক আর্টিকেল এ এসে পৌঁছেছেন ।

আমার এই পোস্টটিতে আপনি যে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন তা হল – কম্পিউটার সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান , কম্পিউটার বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান, কম্পিউটার সংক্রান্ত সাধারণ জ্ঞান, কম্পিউটার বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান

এছারাও আপনি এই পোস্টটি থেকে কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা অর্জন করবেন।

পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল ।

কম্পিউটার বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান

আমরা জানি কম্পিউটার একটি দ্রুত গতিসম্পন্ন এবং সঠিক ডেটা প্রসেসকারী ইলেকট্রনিক সিস্টেম যা ডাটা নথিভুক্ত এবং প্রসেস করে আউটপুট প্রদান করে। কোনো বিশেষ কাজের জন্য কম্পিউটারে যে ধারাবাহিক নির্দেশ দেওয়া হয় তাকে প্রোগ্রাম বলে। কম্পিউটার, প্রোগ্রামের লজিকাল এবং অ্যরিথমেটিক্যাল অপারেশন পরপর ক্রমানুসারে সম্পন্ন করার বিশেষ যন্ত্র।

কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদান

কম্পিউটার সিস্টেম মূলত চারটি উপাদান নিয়ে গঠিত। যে চারটি উপাদানের যথাযথ ব্যবহারে একটি কম্পিউটার কার্যকরী হয়। সেইগুলি হল –

১. হার্ডওয়্যার

২. সফটওয়্যার

৩. লাইভওয়্যার

৪. ফার্মওয়্যার

হার্ডওয়্যার ( Hardware )

যে সমস্ত যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে কম্পিউটার সিস্টেম গঠিত হয় তাকে হার্ডওয়্যার বলে। হার্ডওয়্যার যন্ত্রাংশগুলি কম্পিউটারের ভিতরে থাকে অথবা কম্পিউটারের সঙ্গে লাগানো থাকে।

যেমন – মাদারবোর্ড, হার্ডডিস্ক, র্্যাম – যা কম্পিউটারের ভেতরে থাকে। আবার কী – বোর্ড, মাউস, প্রিন্টার যা কম্পিউটারের সঙ্গে লাগানো থাকে। এই সমস্ত যন্ত্রগুলিকেই হার্ডওয়্যার ( Hardware ) বলে।

সফটওয়্যার ( Software )

সফটওয়্যার হল সেই সমস্ত নির্দেশ বা প্রোগ্রাম যার দ্বারা কম্পিউটার হার্ডওয়্যারকে তার প্রয়োজনীয় কাজগুলি সঠিকভাবে করিয়ে নেওয়া যায়।

যেমন – সিস্টেম সফটওয়্যার ( যার দ্বারা একটি কম্পিউটারকে কার্যকরী করে তোলা যায় ) ।

উদাহরণ হিসাবে Dos, Windows, Linux ইত্যাদির কথা বলা যায়। অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ( নির্দিষ্ট কোনো সফটওয়্যার কোনো নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন করতে ব্যবহৃত হয়।

যেমন – ছবি আঁকার জন্য MS Paint, হিসেবে নিকেশ করার জন্য MS Excel ইত্যাদি।

লাইভওয়্যার ( Liveware )

কম্পিউটার সিস্টেমে কোনো নির্দিষ্ট কাজের জন্য সেই কাজের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত ব্যক্তিবর্গ কেই ( প্রোগ্রামার, হার্ডওয়্যার, কম্পিউটার অপারেটর ) লাইভওয়্যার নামে পরিগণিত হয়।

ফার্মওয়্যার( Firmware )

ফার্মওয়্যার হল আগে থেকে প্রোগ্রাম করা কোনো স্থায়ী সফটওয়্যার। যেমন ROM হল আগে থেকে প্রোগ্রাম করা একটি মেমোরি চিপস্। এই ROM কে বলা হয় ফার্মওয়্যার।

কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ  

কার্যগত দিক দিয়ে কম্পিউটার তিনটি ভাগে বিভক্ত –

১. অ্যানালগ কম্পিউটার ( Analog Computer)

2. ডিজিটাল কম্পিউটার ( Digital Computer)

৩. হাইব্রিড কম্পিউটার ( Hybrid Computer )

অ্যানালগ কম্পিউটার

যে সকল কম্পিউটারে পরিমাপের ক্ষেত্রে সূক্ষ্ম বা সঠিক ফল পাওয়া যায় না তাদের অ্যানালগ কম্পিউটার বলে।

যেমন – বৈদ্যুতিক তারের ভোল্টেজের ওঠানামা, কোনো পাইপের ভেতরের গ্যাসীয় বা তরল পদার্থের চাপের তারতম্য, বায়ুপ্রবাহ ও চাপ পরিবর্তিত হওয়া ইত্যাদি পরিমাপ করতে অ্যানালগ কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। স্লাইড রূল, লিবনিজের স্টেপড রেকনার হল অ্যানালগ কম্পিউটারের উদাহরণ।

ডিজিটাল কম্পিউটার

যে সকল কম্পিউটার ডিজিটাল নির্দেশ দ্বারা পরিচালিত হয় বা ডিজিটাল নির্দেশ গ্রহণ করে কাজ করে তাদের ডিজিটাল কম্পিউটার বলে।

ডিজিট বলতে আমরা বুঝি ‘1’ এবং অপরটি ‘0’ ( শূন্য ) । এখানে ‘1’ এর অর্থ হল ON এবং ‘0’ র অর্থে OFF বোঝানো হয়। বর্তমানে আমরা যে সকল কম্পিউটার ব্যবহার করি সেগুলো প্রায় সবই ডিজিটাল কম্পিউটার।

হাইব্রিড কম্পিউটার

যে সকল কম্পিউটারে অ্যানালগ ও ডিজিটাল এই দুই প্রকার কম্পিউটারের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তাদের হাইব্রিড কম্পিউটার বলে।

এই ধরনের কম্পিউটার গুলিতে অ্যানালগ কম্পিউটারের গতি ও ডিজিটাল কম্পিউটারের নির্ভুলতা উভয় ই পরিলক্ষিত হয়।

এই প্রকার কম্পিউটার সাধারণত খুব গতিশীল ও নির্ভুল প্রকৃতির হয় । রোবট একপ্রকার হাইব্রিড কম্পিউটারের উদাহরণ।

কার্যক্ষমতা ও আকৃতিগত দিক থেকে কম্পিউটার কে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়।

১. ক্ষুদ্র কম্পিউটার সিস্টেম

২. বৃহৎ কম্পিউটার সিস্টেম

ক্ষুদ্র কম্পিউটার

এই কম্পিউটারগুলি ছোটো আকারের কম্পিউটার। যে সকল কম্পিউটারে সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট হিসাবে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার করা হয় তাদের ক্ষুদ্র কম্পিউটার বলে।

এই কম্পিউটার সাধারণত একজন ব্যক্তি ব্যবহার করে থাকে। বাড়ি, অফিস, আদালত, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।

বৃহৎ কম্পিউটার সিস্টেম

এই কম্পিউটার সিস্টেমকে কর্মক্ষমতা ও আকৃতির দিক থেকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

১. সুপার কম্পিউটার ( Super Computer )

২. মেইন ফ্রেম কম্পিউটার ( Main Frame Computer )

৩. মিনি কম্পিউটার ( Mini Computer )

সুপার কম্পিউটার

এই কম্পিউটারের গণনা করার ক্ষমতা অন্য সমস্ত কম্পিউটারের থেকে বেশি। পৃথিবীতে আবিস্কৃত সবথেকে শক্তিশালী এবং সবচেয়ে দ্রুত গতিসম্পন্ন কম্পিউটার এটি। ব্যক্তিগত কাজে এটি ব্যবহৃত হয় না।

আবহাওয়ার পূর্বাভাস, তৈলখানি অনুসন্ধান করা, অস্ত্র গবেষণা, মিলিটারি রিসার্চ এবং যেসব কাজে অত্যন্ত জটিল গণনা খুব কম সময়ে করে ফেলা প্রয়োজন সেই সমস্ত ক্ষেত্রে সুপার কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।

CRAY – 1, CRAY – 2, CRAY – 3, PARAM – 2000 ( ভারতের তৈরি প্রথম সুপার কম্পিউট

মেইনফ্রেম কম্পিউটার

সুপার কম্পিউটার থেকে অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী কম্পিউটার হল মেইন ফ্রেম কম্পিউটার।

এই কম্পিউটার গুলি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন, যার দ্বারা বড় বড় এবং জটিল গণনার কাজ সম্পাদন করা হয়যা এই কম্পিউটারের গণনা করার ক্ষমতা এত বেশি যে শুধু একজন ব্যবহারকারী এই কম্পিউটারের CPU র সম্পূর্ণ গণনা ক্ষমতাকে কাজে লাগাতে পারে না।

এই কম্পিউটার গুলি দেশের প্রতিরক্ষা দপ্তর, বিমান, রেল পরিষেবাই ব্যবহৃত হয়।

মিনি কম্পিউটার

মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে মিনি কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষমতা ও কাজের গতি অপেক্ষাকৃত কম।

মেইনফ্রেম ও মিনি কম্পিউটারের কাজের প্রকারভেদ ও প্রক্রিয়াগত দিক থেকে কোনো পার্থক্য নেই।

মিনি কম্পিউটারের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো মাল্টি প্রসেসিং এবং মাল্টি ইউজার ব্যবস্থা। এই দুটি প্রক্রিয়ার দ্বারা মিনি কম্পিউটারে একাধিক প্রোগ্রাম চালানো যেতে পারে এবং একাধিক কম্পিউটার ব্যবহারকারী কাজ করতে পারেন।

কম্পিউটার সংক্রান্ত সাধারণ জ্ঞান – মাইক্রো কম্পিউটার

মাইক্রো কম্পিউটারকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায় –

১. পার্সোনাল কম্পিউটার ( Personal Computer )

২. পোর্টেবল কম্পিউটার (Portable Computer )

পার্সোনাল কম্পিউটার

বর্তমানে যে কম্পিউটার গুলি আমরা ব্যবহার করে থাকি তার বেশিরভাগই হল পার্সোনাল কম্পিউটার।

যে কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, অফিস, স্কুল, কলেজে এবং বাড়িতে এই কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।

পেশাদারি কাজকর্ম, ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকাউন্টিং, ওয়ার্ড প্রসেসর, ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট, শিক্ষার ক্ষেত্রে পার্সোনাল কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।

উদাহরণ হিসাবে PC, PC – XT, PC – AT মডেলগুলি উল্লেখযোগ্য। এই মডেলগুলো Intel 80186, Intel 80286, Intel 80386 মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা তৈরি।

পার্সোনাল কম্পিউটার গুলিতে একাধিক ইনপুট ডিভাইস, যেমন – কী বোর্ড, মাউস আবার আউটপুট ডিভাইসের মধ্যে মনিটর, প্রিন্টার প্রধান।

এই ধরনের কম্পিউটার গুলিতে সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট তিনটি ভাগে বিভক্ত। যথা – মেমোরি ইউনিট, কন্ট্রোল ইউনিট, অ্যরিথমেটিক অ্যান্ড লজিক ইউনিট।

পোর্টেবল কম্পিউটার

এই ধরনের কম্পিউটার গুলি আকৃতিতে খুব ছোট হলেও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন। এই কম্পিউটারগুলি বহনযোগ্য। পার্সোনাল কম্পিউটারের ন্যায় পোর্টেবল কম্পিউটার গুলিও সমস্ত কাজ করতে পারে। পোর্টেবল কম্পিউটারকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায়।

১. ল্যাপটপ ( Laptop )

২. পামটপ ( Palmtop )

৩. নোটবুক ( Notebook )

৪. পেন কম্পিউটার ( Pen Computer )

কম্পিউটার বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান – ডিজিটাল কম্পিউটার সিস্টেম 

ডিজিটাল কম্পিউটার সিস্টেমের বর্ননা দিতে গেলে মূলত আমারা তিনটি অংশ পাই।

১. ইনপুট ইউনিট

২. আউটপুট ইউনিট।

৩. সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট ( CPU )

ইনপুট ইউনিট

ইনপুট ইউনিটের মাধ্যমে বহিজর্গৎ থেকে কম্পিউটারকে কোনো তথ্য বা নির্দেশ দেওয়া হয়। ইনপুট ইউনিট কোনো প্রসেসিং এর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য বা ডেটা যেমন নিতে পারে তেমনই নির্দিষ্ট কোনো কাজের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ কম্পিউটারের CPU কে দিতে পারে।

আউটপুট ইউনিট

আউটপুট ইউনিটের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারের সমস্ত রকম কাজ ও তার ফলাফল দেখতে পাই। আউটপুট ইউনিট মূলত সি পি ইউ এর কন্ট্রোল ইউনিট থেকে প্রাপ্ত নির্দেগুলি যথাযথভাবে পালন করে।

সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট

সি পি ইউ বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট হল কম্পিউটারের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কার্যগত দিক থেকে CPU কে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

১. কন্ট্রোল ইউনিট

২. অ্যরিথমেটিক অ্যান্ড লজিক ইউনিট

৩. মেমোরি ইউনিট

১. কন্ট্রোল ইউনিট

কম্পিউটারের সকল কাজ এই ইউনিটটি নিয়ন্ত্রণ করে। অ্যরিথমেটিক অ্যান্ড লজিক ইউনিট, মেমোরি ইউনিট ও ইনপুট – আউটপুট ইউনিটের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে এই কন্ট্রোল ইউনিট।

অর্থাৎ ইনপুট ইউনিট থেকে তথ্য বা নির্দেশ গ্রহণ করে অ্যরিথমেটিক লজিক ইউনিট ও মেমোরি ইউনিটের সাহায্যে সেই তথ্য প্রসেসিং ও নির্দেশগুলিকে পালন করে আউটপুট ডিভাইসে পাঠায়।

২. অ্যরিথমেটিক অ্যান্ড লজিক ইউনিট

 সি পি ইউ এর ইউনিটটি সমস্ত প্রকার গাণিতিক কাজ যেমন ( যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ এবং যে কোনো লজিকাল অপারেশন নিয়ন্ত্রণ করা ) সমাধান করতে পারে।

এ এল ইউ ( ALU ) যে কোনো তথ্য CU থেকে নিয়ে কর্ম সম্পাদনের পর পুনরায় সি ইউ কে ফিরিয়ে দেয় ।

গাণিতিক কাজ ছাড়াও ALU যে সকল লজিক্যাল কার্য নিয়ন্ত্রণ করে সেগুলি হল AND, OR, NOT, NOR, NAND ইত্যাদি।

ALU এর একটি অংশ হল অ্যকুমুলেটর। ALU – এর এই অ্যকুমুলেটর অংশের মধ্যেই সমস্ত প্রকার লজিক্যাল ও গাণিতিক কাজ সম্পন্ন হয়। অ্যকুমুলেটর হল ALU এর গুরুত্ব পূর্ণ একটি অংশ যা বিশেষ কিছু কর্ম সম্পাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অ্যকুমুলেটর একদিকে যেমন তথ্য সঞ্চয় করতে পারে অপরদিকে তেমনই সমস্ত প্রকার লজিক্যাল ও গাণিতিক কাজে ব্যবহৃত হয়।

সমস্ত প্রকার ইনপুট আউটপুট তথ্য অ্যকুমুলেটরের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়। মনে রাখতে হবে দুটি রাশির মধ্যে যে কোনো গাণিতিক কার্যে একটি রাশি সর্বদাই অ্যকুমুলেটরে অবস্হান করে।

৩. মেমোরি ইউনিট

কোনো তথ্য বা নির্দেশ সঞ্চিত রাখার জন্য এই মেমোরি ইউনিট ব্যবহৃত হয়।

কোনো তথ্য সঞ্চয় করবার জন্য কন্ট্রোল ইউনিট সেটিকে মেমোরি ইউনিটে পাঠিয়ে দেয় এবং প্রয়োজন অনুসারে সেই তথ্যকে মেমোরি ইউনিট থেকে সংগ্রহ করে আউটপুট ইউনিটে পাঠায়।


আরও পড়ুন – ইন্টারভিউ প্রশ্ন ও উত্তর

আরও পড়ুন –  ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ  

আশা করি এই পোস্টটি আপনার উপকারে এসেছে ।

আপনি এই পোস্টটি থেকে আপনার যে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেয়েছেন তা হল – কম্পিউটার সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান , কম্পিউটার বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান, কম্পিউটার সংক্রান্ত সাধারণ জ্ঞান, কম্পিউটার বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান।

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করার অনুরোধ রইল ।


পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Comment