Class 6 Bengali Question Answer wbbse | Class 6 Bengali Question Answer in Bengali | Class 6 Bengali Important Question Answer |
Class 6 Bengali Question Answer in Bengali
১ ) শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম –
উঃ – ক ) ১৯৩৩ সাল ।
২ ) মাস্টারমশাই বিভীষণ দাস যে পাখির কথা বলেছিলেন –
উঃ – খ ) এমু ।
৩ ) শঙ্করের স্বপ্নে দেখা এমু পাখি যে গাছের ডালে এসে বসেছিল –
উঃ – গ ) সবেদা ।
৪ ) অভিমুন্য সেনাপতি কে ?
উঃ – শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের ” সেনাপতি শংকর ” গল্পের শঙ্করের বাবা হলেন অভিমুন্য সেনাপতি ।
৫ ) শংকর কোন স্কুলে পড়ে ?
উঃ – শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের ” সেনাপতি শংকর ” গল্পের শংকর আকন্দবাড়ী স্কুলে পড়ে ।
৬ ) ” বলি এটা কি পঞ্চানন অপেরা পেয়েছে ? ” কে একথা বলেছেন ?
উঃ – শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের ” সেনাপতি শংকর ” গল্পের বিভীষণ মাস্টারমশাই একথা বলেছেন ।
আরও দেখো নিচের লিঙ্কে করে –
৭ ) ‘ চমকে উঠল ছেলেটি ।’ – কে চমকে উঠেছে ? তার চমকে ওঠার কারণ কি ?
উঃ – শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের ” সেনাপতি শংকর ” গল্পে শংকর চমকে উঠেছে । শংকর প্রকৃতি বিজ্ঞানের ক্লাসে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে । স্কুল ঘরের বাইরে উড়তে থাকা শঙ্খচিলদের ডানায় ভর করে তার ভাবুক মন যেন কোথায় উড়ে চলে যায় । এই পরিস্থিতিতে মাস্টারমশাই বিভীষণ দাস মনোযোগ ফেরাতে তাকে নাম ধরে ডাকলে সে চমকে ওঠে ।
৮ ) ‘ সারা ক্লাস হাসিতে ফেটে পরলো ।’ – সকলে হেসে উঠেছিল কেন ?
উঃ – শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের ” সেনাপতি শংকর ” গল্পে প্রকৃতি বিজ্ঞানের শিক্ষক বিভীষণ বাবু শঙ্করের কাছে এমু পাখির বর্ণনা জানতে চান । শংকর স্বপ্নে দেখা এমু পাখির যে বর্ণনা দেয় বাস্তব এমু পাখির সাথে তার কোন মিল নেই । তাই বিভীষণ মাস্টারমশাই রাগে তাকে পঞ্চানন অপেরার সাথে তুলনা করেন । এতে সারা ক্লাস হাসিতে ফেটে পড়ে ।
৯ ) বিভীষণ মাস্টারমশাই পাখি দেখার জন্য কোন কোন সাবধানতা অবলম্বন করার কথা বলেছেন ?
উঃ – শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের ” সেনাপতি শংকর ” গল্পের বিভীষণ মাস্টারমশাই পাখি দেখার জন্য বেশ কিছু সাবধানতা অবলম্বন করার কথা বলেছেন । যেমন –
i ) পাখি দেখার জন্য মাঠে বা বাগানে ঘোরার সময় খুব সাবধানে পা টিপে টিপে চলা উচিত ।
ii ) জামা কাপড়ের রং হতে হবে শুকনো পাতা বা জলপাই রঙের ।
iii ) পাখিরা বেগুনি রং দেখতে পায় না । তাই বেগুনি রংয়ের জামা পরা যেতে পারে ।
১০ ) প্রশ্ন – ‘ শঙ্করের বুকটা গর্বে ফুলে উঠলো ।’ – শঙ্করের গর্বিত হওয়ার কারণ শংকর সেনাপতি রচনা অনুসরণে বুঝিয়ে দাও ।
উত্তর – শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের ” সেনাপতি শংকর ” গল্পের শংকর কিছুটা আপনভোলা প্রকৃতির বালক । সে একদিন প্রকৃতি বিজ্ঞানের ক্লাসে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে ।সে স্বপ্ন ও বাস্তবকে গুলিয়ে ফেলে স্বপ্নে দেখা এমু পাখির বর্ণনা দিয়ে সে শিক্ষকের কাছে বকুনি খাই । এমনকি মাস্টারমশাই এই নিয়ে তার বাবার কাছে নালিশ করতে চান । তাই শংকরের মনটা প্রথমে একটু খারাপ হয়ে গিয়েছিল । কিন্তু সেই মাস্টারমশায় যখন তাকে পাখিদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন, তখন সে অনেকগুলি পাখির নাম বলতে পারেন । এর ফলে মাস্টারমশাই তার প্রশংসা করেন ও তাকে উৎসাহ দেন । এজন্য শঙ্করের বুকটা গর্বে ফুলে ওঠে ।
আরও দেখো –
১১ ) খোলের মধ্যে বোঝাই করা রয়েছে –
উঃ – ঘ ) শুকনো খড়ের আঁটি ।
১২ ) নদীর ধারে রয়েছে –
উঃ – গ ) একটি বড় নৌকো ।
১৩ ) কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর একটি কাব্যগ্রন্থ হল –
উঃ – ক ) নীল নির্জন ।
১৪ ) ‘ ভরদুপুরে ‘ শব্দটির অর্থ কি ?
উঃ – ‘ ভরদুপুরে ‘ শব্দটির অর্থ হল ঠিক দুপুর বেলায় ।
১৫ ) ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় রাখাল বালক গাছের তলায় শুয়ে শুয়ে কি দেখছে ?
উঃ – ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় রাখাল বালক গাছের তলায় শুয়ে শুয়ে দেখছে যে মেঘ গুলো আকাশ ছুঁয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে ।
১৬ ) ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় বর্ণিত গালচে টি কি দিয়ে প্রস্তুত ?
উঃ – ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় বর্ণিত গালচে টি ঘাস দিয়ে প্রস্তুত ।
১৭ ) ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় ‘ অশ্বত্থ গাছটিকে পথিক জনের ছাতা বলা হয়েছে কেন ?
উঃ – গ্রীষ্মকালের ভরদুপুরে সূর্যের প্রখর তাপে অশ্বত্থ গাছটি ছায়া দিয়ে পথিকদের রোদের হাত থেকে রক্ষা করে । ছাতা যেমন আমাদের রোদ বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচায় ঠিক তেমনি অশ্বত্থ গাছটি পথিকদের গ্রীষ্মকালের প্রখর তাপ এর হাত থেকে রক্ষা করে । তাই অশ্বত্থ গাছটিকে.পথিক জনের ছাতা বলা হয়েছে ।
১৮ ) ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় নদীর ধারের চিত্রটি কিভাবে উপস্থাপিত হয়েছে ?
উঃ – ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী এক অলস শান্ত গ্রাম্য দুপুরের ছবি বর্ণনা করতে গিয়ে নদীর ধারে এর চিত্র উপস্থাপিত করেছেন । কবিতায় দেখা যায় শুকনো খড়ের আটি বোঝাই করা একটি বড় নৌকো নদীর ঘাটে বাঁধা রয়েছে ।
১৯ ) ‘ আঁচল পেতে বিশ্বভূবন / ঘুমোচ্ছে এইখানে ‘ – কবির মনে এমন অনুভূতি জেগেছে কেন ?
উঃ – ভরদুপুরে যে ছবি কবি দেখেছেন তাতে মনে হয়েছে ওই সময়টা যেন ঘুমের দেশে চলে গেছে। অশ্বত্থ গাছের দাঁড়িয়ে থাকা, রাখালের উদাসীনতা, নদীর ধারে খড়ের আটি বোঝাই নৌকা বেঁধে মানুষজনের ঘুমানো, সবমিলিয়ে ওই ভরদুপুরে সবাই যেন ঘুমোচ্ছে আর শুধুমাত্র মানুষ নয় সমস্ত পৃথিবী ভরদুপুরে এই বিশ্রাম রত। পরিবেশে ছড়িয়ে রয়েছে নির্জনতা একটা ক্লান্তি ভাব সেজন্যই দুপুরে এই সামগ্রিক পরিবেশ কবির মনে বিশ্বভুবন ঘুমানোর ভাবনাকে মনে করিয়েছে।
২০ ) প্রশ্ন – ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় গ্রাম বাংলার যে অলস দুপুরের ছবি ফুটে উঠেছে তার পরিচয় দাও ?
উত্তর – ‘ ভরদুপুরে ‘ কবিতায় গ্রামবাংলার এক অলস দুপুরের ভারী সুন্দর একটি ছবি ধরা পড়েছে । ছাতার মতো দাঁড়িয়ে রয়েছে একটা অশ্বত্থ গাছ । তার নিচে ঘাসের গালিচা পাতা । ক্লান্ত পথিকরা সেখানে বিশ্রাম নেয় । দূরে গরু-বাছুর গুলিকে চড়তে দিয়ে রাখাল ছেলে গাছের নিচে শুয়ে দেখছে, কেমন করে মেঘের দল নীল আকাশটাকে ছুঁয়ে উড়ে বেড়াচ্ছে । নদীর ধারে বাঁধা রয়েছে কাদের একটা খড়বোঝাই বড় নৌকা । চারপাশে আর কেউ নেই, শুধু হালকা হাওয়ায় উড়ে বেড়াচ্ছে মিহি সাদা ধুলোর রাশি । এরকম অলস দুপুর বেলা গ্রামের লোকজন যে যার ঘরে গভীর ঘুমে মগ্ন । কবির মতে নিস্তব্ধ দুপুরের আলস্য ভরা মায়ার বাঁধনে বিশ্বভুবন বা বিশ্ব প্রকৃতিও যেন ধরা দিয়েছে । তার মনে হয়েছে এই ভর দুপুরে মানুষের মত প্রকৃতিও যেন তার সবুজ আঁচলখানি পেতে শান্তিতে ঘুমাচ্ছে । এইভাবে কবি টুকরো টুকরো দৃশ্যের মধ্য দিয়ে গ্রাম বাংলার অলস দুপুরের ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন ।
Class 6 Bengali Question Answer wbbse | Class 6 Bengali Question Answer in Bengali | Class 6 Bengali Important Question Answer |
আশা করি এই পোস্টটি তোমার অনেক উপকারে এসেছে।
এই পোস্টটি তোমার উপকারে আসলে বন্ধুবান্ধবের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
Nice
It’s very very good.
Very good answers. 👍
বোন দাদার ইউটিউব ব্লগ চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করো
https://www.youtube.com/channel/UCdxRmE1Km4ZOEajfzFPEZJw
Very good answers. 👍
বোন দাদার ইউটিউব ব্লগ চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করো
https://www.youtube.com/channel/UCdxRmE1Km4ZOEajfzFPEZJw