Class 6 Geography Question Answer wbbse | Class 6 Geography Question Answer in Bengali | Class 6 Geography Important Question Answer |
Class 6 Geography Question Answer in Bengali
১ ) যে গ্রিক পণ্ডিত প্রথম পৃথিবীর গোলাকৃতির কথা বলেন তিনি হলেন
উঃ – খ ) অ্যারিস্টটল ।
২ ) ২৩ ১/২° উঃ অক্ষরেখা যে নামে পরিচিত তা হল
উঃ – ক ) কর্কটক্রান্তি রেখা ।
৩ ) পৃথিবীর অক্ষ তার কক্ষ তলের সঙ্গে যত ডিগ্রি কোণে হেলে থাকে তার মান হলো
উঃ – ৬৬ ১/২° ।
৪ ) পৃথিবীর আকৃতি কি রকম হলে সব জায়গায় একই সময়ে সূর্যোদয় হত ?
উঃ – পৃথিবীর আকৃতি টেবিলের মত চ্যাপ্টা বা সমতল হলে সব জায়গায় একই সময়ে সূর্যোদয় হত ।
৫ ) পৃথিবীর কোথায় দাঁড়ালে তোমার সব দিকেই দক্ষিণ দিক হবে ?
উঃ – পৃথিবীর একেবারে উত্তর মেরুতে দাঁড়ালে আমার সব দিকই দক্ষিণ দিক হবে ।
৬ ) গ্রিনিচ মান মন্দির এর উপর দিয়ে বিস্তৃত দ্রাঘিমা রেখার নাম লেখো ।
উঃ – গ্রিনিচের মান মন্দিরের উপর দিয়ে বিস্তৃত দ্রাঘিমা রেখার নাম হলো মূল মধ্যরেখা ।
আরও দেখো নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে –
৭ ) পৃথিবীর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন স্থান দুটির নাম লেখ ।
উঃ – পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থান হল হিমালয় পর্বতের মাউন্ট এভারেস্ট যার উচ্চতা ৮,৮৪৮ মিটার এবং সর্বনিম্ন স্থান হল প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা খাত যার গভীরতা হলো ১০,৯১৫ মিটার ।
৮ ) নিরক্ষরেখার দুটি প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করো ।
উঃ – নিরক্ষরেখার দুটি প্রয়োজনীয়তা হলো –
নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর মাঝ বরাবর পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত হয়ে পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণ সমান দুই গোলার্ধে বিভক্ত করেছে । এই রেখার সাহায্যে কোন স্থানের অক্ষাংশ নির্ণয় করা হয় ।
৯ ) প্রশ্ন – একটি বৃত্ত অঙ্কন করে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অক্ষরেখা চিহ্নিত করো ।
উত্তর – নিচের ছবি থেকে উত্তরটি দেখে নাও ।
১০ ) প্রশ্ন – পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি পৃথিবীর মতো উক্তিটির যথার্থতা বিচার করো ।
উত্তর – পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি পৃথিবীর মতো কেননা পৃথিবীকে গোল বলা হলেও তা পুরোপুরি গোল নয় । পৃথিবী নিজের অক্ষের চারদিকে অনেক দ্রুত ঘোরে বলে এর ওপর নীচ কিছুটা চাপা আর মাঝ বরাবর কিছুটা স্ফীত । কমলালেবু বা ন্যাসপাতির সঙ্গে পৃথিবীর আকৃতির কিছুটা মিল রয়েছে ।
তাছাড়া পৃথিবীতে মাউন্ট এভারেস্টের মতো সর্বোচ্চ স্থান যেমন রয়েছে তেমনি মারিয়ানা খাতের মতো সর্বনিম্ন স্থান রয়েছে । পৃথিবীপৃষ্ঠের এই সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন স্থান দুটির মধ্যে উচ্চতার পার্থক্য প্রায় ২০ কিমি । এই অনিয়মিত ভূপৃষ্ঠের সঙ্গে প্রকৃতপক্ষে কোন বাস্তব পদার্থের আকৃতির মিল পাওয়া যায় না । তাই বলা যায় পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি পৃথিবীর মতো ।
আরও দেখো নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে –
১১ ) সূর্যের আলোয় আলোকিত হয় না
উঃ – গ ) প্রক্সিমা সেনটাউরি।
১২ ) মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় অসংখ্য ধূলিকণা ও গ্যাসের মহাজাগতিক মেঘ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছিল
উঃ – খ ) নীহারিকা।
১৩ ) সৌরজগতের যে গ্রহটি পূর্ব থেকে পশ্চিমে আবর্তন করে সেটি হল
উঃ – খ ) শুক্র।
১৪ ) একটি বামন গ্রহের উদাহরণ হল __________ ।
উঃ – প্লুটো।
১৫ ) সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে _______ গ্রহের অভিকর্ষ বল সবচেয়ে বেশি ।
উঃ – বৃহস্পতি।
১৬ ) সৌর ঝড় হলে পৃথিবীর উপগ্রহ যোগাযোগ ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি হয় কেন ?
উঃ – সৌর ঝড় হলো প্রচুর পরিমাণে আয়নিত কনা, গ্যাস, রশ্মি সূর্যের বাইরের অংশ থেকে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে ফলে । এদের সংস্পর্শে এলে কৃত্রিম উপগ্রহ গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় । তাই সৌর ঝড় হলে পৃথিবীর উপগ্রহ যোগাযোগ ব্যবস্থা সমস্যা সৃষ্টি হয়।
১৭ ) ধূমকেতুর দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লে রশ্মিখ করো ।
উঃ – ধূমকেতুর দুটি বৈশিষ্ট্য হল –
১ ) ধুমকেতু ঝাঁটার মত লেজবিশিষ্ট উজ্জল জ্যোতিষ্ক । সূর্যের কাছাকাছি এলে ধূমকেতুর ধুলো, গ্যাস জ্বলতে শুরু করে এবং লেজের মতো আকৃতি তৈরি হয় ।
২ ) ধূমকেতুর নির্দিষ্ট কক্ষপথ আছে ।
১৮ ) প্রশ্ন – গ্রহ ও নক্ষত্রের মধ্যে তিনটি পার্থক্য লেখ ।
গ্রহ | নক্ষত্র |
নক্ষত্রের চারিদিকে যেসকল জ্যোতিষ্ক ঘুরে বেড়ায় নক্ষত্রের আলোয় আলোকিত ও উত্তপ্ত হয় তাদের গ্রহ বলে । | মহাকাশে যেসব জ্যোতিষ্কের নিজস্ব আলো ও তাপ আছে তাদের নক্ষত্র বলে । |
গ্রহগুলির আয়তনে নক্ষত্র অপেক্ষা ছোট হয় । | নক্ষত্রগুলি আয়তনে অনেক বড় হয় । |
গ্রহগুলির কক্ষপথ তুলনামূলক ছোট । | নক্ষত্রগুলির কক্ষপথের পরিধি বহুদূর বিস্তৃত হয় । |
১৯ ) প্রশ্ন – আমাদের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রটির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও ।
উত্তর – আমাদের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রটি হল সূর্য । প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে মহাশূন্যে ভাসমান ধূলিকণা, হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের বিশাল মেঘ সংকুচিত হয়ে জমাট বেধে তৈরি হয় সূর্য । আকাশগঙ্গা ছায়াপথের একটি মাঝারি মাপের নক্ষত্র হলো সূর্য ।
সূর্য পৃথিবী অপেক্ষা প্রায় ১৩ লক্ষ গুণ বড় এবং প্রায় তিন লক্ষ গুণ ভারী । সূর্যরশ্মির ২০০ কোটি ভাগের এক ভাগ মাত্র পৃথিবীতে এসে পৌঁছায় ওই আলো পৃথিবীতে আসতে প্রায় আট মিনিট কুড়ি সেকেন্ড সময় লাগে । সূর্যের গায়ে যেখানে উত্তাপ একটু কম সেই জায়গাগুলো একটু কম উজ্জ্বল । তাই কালো দাগের মত দেখায় । এদের সৌর কলঙ্ক বলে ।
সূর্যের বাইরের দিকের উষ্ণতা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেট । আর ভেতরের দিকে উষ্ণতা প্রায় ১.৫ কোটি ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড । সূর্যের মতো মাঝারি হলুদ নক্ষত্রের আয়ু সাধারণত ১০০০ কোটি বছর । সূর্যের বাইরের অংশে ছোট ছোট বিস্ফোরণ হলে প্রচুর পরিমাণে আয়নিত কনা, গ্যাস, রশ্মি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে । একে সৌর ঝড় বলে । প্রতি ১১ বছর অন্তর এই ঝড় জোরালো হয় ।
Class 6 Geography Question Answer wbbse | Class 6 Geography Question Answer in Bengali | Class 6 Geography Important Question Answer |
আশা করি এই পোস্টটি তোমার অনেক উপকারে এসেছে।
এই পোস্টটি তোমার উপকারে আসলে বন্ধুবান্ধবের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
Good site!
Very nice 🙂🙂
Thankyou🥰🥰🥰
বোন দাদার ইউটিউব ব্লগ চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করো
https://www.youtube.com/channel/UCdxRmE1Km4ZOEajfzFPEZJw